আশরাফুলের পক্ষে মানববন্ধন করতে পারেনি ভক্তরা
স্পোর্টস করেসপন্ডেন্ট
ঢাকা: পুলিশ আগের দিনই বলে রেখেছিল অনুমতি না থাকায় মিরপুর শেরেবাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামের সামনে মানববন্ধন করতে দেওয়া হবে না। ঢাকায় এ ধরনের কর্মসূচির ওপর আগে থেকে নিষেধাজ্ঞাও রয়েছে।
সব জেনেশুনেও মোহাম্মদ আশরাফুলের ভক্তরা রোববার সকালে জড়ো হন শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের সামনে। কিন্তু পুলিশের বাধার মুখে শেষপর্যন্ত মানববন্ধন করতে পারেনি তারা।
আশরাফুলের ভক্তরা ব্যানার হাতে নিয়ে স্টেডিয়ামের পাশে দাঁড়ানো চেষ্টা করেন। এসব ব্যানারে লেখা ছিল, ‘আশরাফুলের ব্যাট বেঁচে থাকুক’, ‘আশরাফুলকে ক্ষমা করে দাও, তাকে ফাঁদে ফেলা হয়েছে’, ‘আশরাফুলকে কখনো ভুলব না’ ইত্যাদি।
মানববন্ধন করতে না দেওয়ার কারণ হিসেবে ঢাকা উত্তরের সহকারী পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন বলেন, “তারা কোনো অনুমতি নেয়নি। এধরনের কার্যক্রমের জন্য আগে থেকে প্রশাসনের অনুমতি লাগে। যেহেতু তাদের কাছে কোনো কাগজপত্র নেই, সেজন্য এখানে মানববন্ধন করতে দেওয়া হয়নি।”
ছোট ছোট দলে প্রায় ২০০০-৩০০০
মতো লোক জড় হয়েছিল বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) কার্যালয়ের সামনে। যাদের বেশিরভাগই কোনো না কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছাত্র। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকের মাধ্যমে এই কর্মসূচি পালনের আহ্বান জানানো হয়েছিল। তাতে সাড়া দেয় অনেকে।
মাহমুদুল ইসলাম তাদেরই একজন, যিনি আশরাফুলের সাধারণ ক্ষমার দাবি নিয়ে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করতে এসেছেন।
প্রতিক্রিয়ায় তিনি বলেন, “আমরা আশরাফুলের ভক্ত। তার পক্ষে একটা মানববন্ধন করতে চেয়েছি। কিন্তু পুলিশ করতে দেয়নি।”
স্ট্যামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ফরহাদ হোসেন একদিনের জন্য আশরাফুলকে ক্রিকেটের বাইরে দেখতে চান না। তার দাবি, “আশরাফুল দোষ স্বীকার করে জাতির কাছে ক্ষমা চেয়েছে। অন্য কেউ এটা করেনি। এজন্যই আশরাফুলকে কোনো শাস্তি দেওয়া যাবে না। তাকে আমরা ক্রিকেটে দেখতে চাই। বিসিবি চাইলে আইসিসি কিছু করতে পারবে না। সেজন্য বিসিবি তাকে যাতে শাস্তি না দেয় সেই দাবি নিয়ে আমরা এখানে এসেছি।”
স্পোর্টস করেসপন্ডেন্ট
ঢাকা: পুলিশ আগের দিনই বলে রেখেছিল অনুমতি না থাকায় মিরপুর শেরেবাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামের সামনে মানববন্ধন করতে দেওয়া হবে না। ঢাকায় এ ধরনের কর্মসূচির ওপর আগে থেকে নিষেধাজ্ঞাও রয়েছে।
সব জেনেশুনেও মোহাম্মদ আশরাফুলের ভক্তরা রোববার সকালে জড়ো হন শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের সামনে। কিন্তু পুলিশের বাধার মুখে শেষপর্যন্ত মানববন্ধন করতে পারেনি তারা।
আশরাফুলের ভক্তরা ব্যানার হাতে নিয়ে স্টেডিয়ামের পাশে দাঁড়ানো চেষ্টা করেন। এসব ব্যানারে লেখা ছিল, ‘আশরাফুলের ব্যাট বেঁচে থাকুক’, ‘আশরাফুলকে ক্ষমা করে দাও, তাকে ফাঁদে ফেলা হয়েছে’, ‘আশরাফুলকে কখনো ভুলব না’ ইত্যাদি।
মানববন্ধন করতে না দেওয়ার কারণ হিসেবে ঢাকা উত্তরের সহকারী পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন বলেন, “তারা কোনো অনুমতি নেয়নি। এধরনের কার্যক্রমের জন্য আগে থেকে প্রশাসনের অনুমতি লাগে। যেহেতু তাদের কাছে কোনো কাগজপত্র নেই, সেজন্য এখানে মানববন্ধন করতে দেওয়া হয়নি।”
ছোট ছোট দলে প্রায় ২০০০-৩০০০
মতো লোক জড় হয়েছিল বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) কার্যালয়ের সামনে। যাদের বেশিরভাগই কোনো না কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছাত্র। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকের মাধ্যমে এই কর্মসূচি পালনের আহ্বান জানানো হয়েছিল। তাতে সাড়া দেয় অনেকে।
মাহমুদুল ইসলাম তাদেরই একজন, যিনি আশরাফুলের সাধারণ ক্ষমার দাবি নিয়ে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করতে এসেছেন।
প্রতিক্রিয়ায় তিনি বলেন, “আমরা আশরাফুলের ভক্ত। তার পক্ষে একটা মানববন্ধন করতে চেয়েছি। কিন্তু পুলিশ করতে দেয়নি।”
স্ট্যামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ফরহাদ হোসেন একদিনের জন্য আশরাফুলকে ক্রিকেটের বাইরে দেখতে চান না। তার দাবি, “আশরাফুল দোষ স্বীকার করে জাতির কাছে ক্ষমা চেয়েছে। অন্য কেউ এটা করেনি। এজন্যই আশরাফুলকে কোনো শাস্তি দেওয়া যাবে না। তাকে আমরা ক্রিকেটে দেখতে চাই। বিসিবি চাইলে আইসিসি কিছু করতে পারবে না। সেজন্য বিসিবি তাকে যাতে শাস্তি না দেয় সেই দাবি নিয়ে আমরা এখানে এসেছি।”
No comments:
Post a Comment