1.
নামাজে মনোযোগ রাখার
জন্য দুটি বিষয় পালনীয়:
এক, নামাজের সুন্নতগুলো ঠিকমত আদায় করা।
দুই, নামাজের সময় এরকম মনে করা যে আমি আল্লাহকে দেখছি কিংবা কমপক্ষে এটা মনে করা যে আল্লাহ আমাকে দেখছেন।
নামাজ এবং অশ্লীলতা দুটি বিপরীত জিনিস,
এক, নামাজের সুন্নতগুলো ঠিকমত আদায় করা।
দুই, নামাজের সময় এরকম মনে করা যে আমি আল্লাহকে দেখছি কিংবা কমপক্ষে এটা মনে করা যে আল্লাহ আমাকে দেখছেন।
নামাজ এবং অশ্লীলতা দুটি বিপরীত জিনিস,
যারা অশ্লীলতায় লিপ্ত থাকে তাদের মন কিছুতেই নামাজ পড়ার জন্য তৈরী হয় না।
আর যারা নামাজে লিপ্ত থাকে তাদের মন অশ্লীল ও মন্দ কাজের প্রতি ধাবিত হয় না।
কুরআনে কারীমে ইরশাদ হচ্ছে "নিশ্চয় নামাজ মানুষকে অশ্লীল ও মন্দ কর্ম থেকে বিরত রাখে"।
নামাজ আদায়ের পর ও কেউ যদি খারাপ কাজে লিপ্ত থাকে, যেমন অশ্লীলতা, সুদ, ঘুষ ইত্যাদি তাহলে বুঝতে হবে যে, ঐ ব্যক্তির নামাজ বিশুদ্ধ হয় না।
নামাজ বিশুদ্ধ না হওয়ার দুটি দিক হতে পারে।
এক বাহ্যিক, যেমন নামাজ সুন্নত মোতাবেক আদায় হয় না, ধীরে সুস্থে নামাজ আদায় না করে বরং তাড়াহুড়া করে নামাজ আদায় করে, ক্বিরাত বিশুদ্ধ না ইত্যাদি।
দুই, আভ্যন্তরীন বিষয়টি হল নামাজে আল্লাহর প্রতি মনোযোগ না থাকা।
নামাজের বাহ্যিক ও আভ্যন্তরীন দুটি দিকই যখন বিশুদ্ধভাবে আদায় হবে তখন আশা করা যায় সে নামাজ তাকে মন্দ কাজ থেকে বিরত রাখবে ইনশাআল্লাহ।
→এমন সুন্দর একটি জিনিস অবশ্যই শেয়ার করতে ভুলবেন না। শেয়ার করতে ছবির নিচে " Share অপশান এ ক্লিক করুন।
No comments:
Post a Comment