বরিশাল
সিটি কর্পোরেশনে বিএনপি সমর্থিত মেয়র প্রার্থী আহসান হাবিব কামালকে
লক্ষ্য করে গুলি চালিয়েছে পুলিশ। এতে তার দেহরক্ষী গুলিবিদ্ধ হয়েছে।
পুলিশের গুলির তাৎক্ষনিক প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করে বিএনপি।
সংবাদ সম্মেলনে সাথে সাথে নির্বাচনে সেনা মোতায়েনের দাবি করে বিএনপি।
করেছে নিরাপত্তার কারণে এক রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়েছে। কামালের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে, পুলিশ তাকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, কামালের সমর্থকদের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার এক পর্যায়ে পুলিশ ছররা গুলি ছুড়লে হারুন আহত হন। এ ঘটনার পর রাতে শহরে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। মেয়র প্রার্থী কামাল গুলিবিদ্ধ হয়েছেন বলেও মাইকে প্রচার করা হয়। এতে শহরজুড়ে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। গুলিবিদ্ধ হারুনকে শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তার অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে বিএনপির পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে। রাত পৌনে ৮টায় নগরীর বৈদ্যপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে মেয়র প্রার্থী শওকত হোসেন হিরনের বিরুদ্ধে অপপ্রচারমূলক একটি লিফলেট বিতরণকালে নগরীর ২০নং ওয়ার্ডের বৈদ্যপাড়ায় আহসান হাবীব কামাল সমর্থক ৬ জন মহিলাকে আটক করে স্থানীয় জনতা পুলিশে সোপর্দ করে। এ সংবাদ পেয়ে সহকর্মীদের নিয়ে ওই স্থানে ছুটে যান মেয়র প্রার্থী আহসান হাবিব কামাল। সহকর্মীরা আটক ৬ মহিলাকে ছাড়িয়ে নিতে গেলে তাদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ বাধে। এক পর্যায়ে পুলিশ কামাল সমর্থকদের ছত্রভঙ্গ করতে গুলি ছোড়ে। পুলিশের ছোড়া গুলিতে (স্পিন্টার) ১৯নং ওয়ার্ড বিএনপি নেতা হারুনুর রশিদসহ কয়েকজন আহত হন। এসময় মেয়র প্রার্থী কামাল তার পাশে থাকলেও তিনি অক্ষত ছিলেন। জেলা বিএনপির সম্পাদক বিলকিস আক্তার জাহান শিরিন জানান, আহসান হাবিব কামাল সুস্থ আছেন। তার গায়ে কোন স্পিটার লাগেনি। এদিকে রাতে পরিস্থিতি নিয়ে মেয়র প্রার্থী কামালের প্রধান নির্বাচন সমন্বয়কারী এডভোকেট মজিবর রহমান সরোয়ার এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, আনারসের প্রার্থীকে প্রচার-প্রচারণায় বাধা দেয়া হচ্ছে। নেতাকর্মীদের গ্রেপ্তার ও হয়রানি করা হচ্ছে। গণসংযোগ চলাকালে কর্মীকে আটক করার সময় সম্পূর্ণ উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে পুলিশ গুলিবর্ষণ করে। বরিশালবাসী এ ঘটনায় মর্মাহত। এ বিচারের ভার বরিশালবাসীর হাতে দিয়ে সরোয়ার বলেন, প্রশাসন নিরপেক্ষ নয়। এ প্রশাসনের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়। এ ঘটনায় মডেল থানার ওসি শাখাওয়াত হোসেনের সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ করে তার বিচার ও অপসারণ দাবি করা হয়। সংবাদ সম্মেলনে মেয়র প্রার্থী কামাল বলেন, কর্মীকে আটকের ঘটনা জানতে গেলে পুলিশ অকস্মাৎ আমাকে লক্ষ্য করে গুলি চালায়। এসময় আমার দেহরক্ষী গুরুতর আহত হন।
পুলিশের গুলির তাৎক্ষনিক প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করে বিএনপি।
সংবাদ সম্মেলনে সাথে সাথে নির্বাচনে সেনা মোতায়েনের দাবি করে বিএনপি।
করেছে নিরাপত্তার কারণে এক রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়েছে। কামালের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে, পুলিশ তাকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, কামালের সমর্থকদের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার এক পর্যায়ে পুলিশ ছররা গুলি ছুড়লে হারুন আহত হন। এ ঘটনার পর রাতে শহরে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। মেয়র প্রার্থী কামাল গুলিবিদ্ধ হয়েছেন বলেও মাইকে প্রচার করা হয়। এতে শহরজুড়ে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। গুলিবিদ্ধ হারুনকে শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তার অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে বিএনপির পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে। রাত পৌনে ৮টায় নগরীর বৈদ্যপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে মেয়র প্রার্থী শওকত হোসেন হিরনের বিরুদ্ধে অপপ্রচারমূলক একটি লিফলেট বিতরণকালে নগরীর ২০নং ওয়ার্ডের বৈদ্যপাড়ায় আহসান হাবীব কামাল সমর্থক ৬ জন মহিলাকে আটক করে স্থানীয় জনতা পুলিশে সোপর্দ করে। এ সংবাদ পেয়ে সহকর্মীদের নিয়ে ওই স্থানে ছুটে যান মেয়র প্রার্থী আহসান হাবিব কামাল। সহকর্মীরা আটক ৬ মহিলাকে ছাড়িয়ে নিতে গেলে তাদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ বাধে। এক পর্যায়ে পুলিশ কামাল সমর্থকদের ছত্রভঙ্গ করতে গুলি ছোড়ে। পুলিশের ছোড়া গুলিতে (স্পিন্টার) ১৯নং ওয়ার্ড বিএনপি নেতা হারুনুর রশিদসহ কয়েকজন আহত হন। এসময় মেয়র প্রার্থী কামাল তার পাশে থাকলেও তিনি অক্ষত ছিলেন। জেলা বিএনপির সম্পাদক বিলকিস আক্তার জাহান শিরিন জানান, আহসান হাবিব কামাল সুস্থ আছেন। তার গায়ে কোন স্পিটার লাগেনি। এদিকে রাতে পরিস্থিতি নিয়ে মেয়র প্রার্থী কামালের প্রধান নির্বাচন সমন্বয়কারী এডভোকেট মজিবর রহমান সরোয়ার এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, আনারসের প্রার্থীকে প্রচার-প্রচারণায় বাধা দেয়া হচ্ছে। নেতাকর্মীদের গ্রেপ্তার ও হয়রানি করা হচ্ছে। গণসংযোগ চলাকালে কর্মীকে আটক করার সময় সম্পূর্ণ উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে পুলিশ গুলিবর্ষণ করে। বরিশালবাসী এ ঘটনায় মর্মাহত। এ বিচারের ভার বরিশালবাসীর হাতে দিয়ে সরোয়ার বলেন, প্রশাসন নিরপেক্ষ নয়। এ প্রশাসনের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়। এ ঘটনায় মডেল থানার ওসি শাখাওয়াত হোসেনের সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ করে তার বিচার ও অপসারণ দাবি করা হয়। সংবাদ সম্মেলনে মেয়র প্রার্থী কামাল বলেন, কর্মীকে আটকের ঘটনা জানতে গেলে পুলিশ অকস্মাৎ আমাকে লক্ষ্য করে গুলি চালায়। এসময় আমার দেহরক্ষী গুরুতর আহত হন।
No comments:
Post a Comment