1.
যারা আওয়ামী
লীগ করেন
কিন্তু নিজেকে
মুসলমান হিসেবে
পরিচয় দিতে
গর্ববোধ করেন
তারা ভেবেছেন
কী-
>>>> ১৯৫৫ সালে "আওয়ামী মুসলিম লীগ" শব্দ থেকে মুসলিম
বাদ দিয়ে শুধু আওয়ামী লীগ করে ।
>>>> ১৯৫৫ সালে "আওয়ামী মুসলিম লীগ" শব্দ থেকে মুসলিম
বাদ দিয়ে শুধু আওয়ামী লীগ করে ।
>>>> শেখ মুজিবুর রহমান চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোগ্রাম থেকে "ইকরা বিসমি রাব্বিকাল্লাজি খালাক" (পড় সে প্রভুর নামে যিনি তোমায় সৃষ্টি করেছেন) কোরানের এই আয়াত তুলে দেন, ধর্মীয় শব্দ বলে।
>>>> শেখ মুজিবুর রহমান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোগ্রাম
থেকে "রাব্বি জিদনী ইলমা" অর্থ "প্রভু আমায় জ্ঞান দাও।"-কোরানের এই আয়াতটিও তিনি তুলে দেন তার প্রচন্ড ক্ষমতা বলে ধর্মীয় শব্দের অযুহাতে।
>>>> "কবি নজরুল ইসলাম কলেজ" থেকে ইসলাম বাদ
দিয়ে, "কবি নজরুল কলেজ" করা হয়। অপবাদ দেন ধর্মীয় দৃষ্টিভঙ্গির।
>>>> ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের"সলিমূ্ল্লাহ মুসলিম হল" থেকে মুসলিম শব্দ বাদ দিয়ে "সলিমূ্ল্লাহ হল"
করা হয়। অথচ ভারতের মত কট্টর হিন্দুয়ানী দেশে ২০০শত বছরের পুরানো বিদ্যাপীট
আলীগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালেয় নামের সাথে মুসলিম শব্দ আজও টিকে আছে।
>>>> ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের"আল্লামা ইকবাল হলের" নাম পরিবর্তন করে "সূর্যসেন হল" করা হল। ইকবাল মুসলিম জাগরনের কবি, তাঁর কবিতা মুসলিম সাহিত্য, মাদ্রাসা, হাজারো আলেমের হৃদয়ে গুঞ্জরণ হয় আজো। মুসলিম জাতিকে গড়ে তুলতে ২৫ হাজার পঙতির শুধু কবিতাই লিখেছেন।
তিনিই প্রথমে বৃটিশ থেকে স্বাধীন করে আলাদা একটি মুসলিম ভূখন্ডের কথা বলেছিলেন
ফলে তাকে পাকিস্থানের স্বপ্নদ্রস্টা বলা হয়। তিনি মৃত্যুবরন করেন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলাকালীন
সময়ে মানে পাকিস্থানের জন্মেরও বহু আগে। ইকবালের নাম না হয় তুলে দেয়া হল, কিন্তু
যার নাম তাঁর
জায়গায় দেওয়া হল তিনি হলেন কট্টর বামপন্থী বিপ্লবী নেতা সূর্যসেন। সূর্যসেন চরম মুসলিম বিদ্বেষী, তার দলে মুসলিম তো দূরের কথা, ব্রাহ্মন ব্যতীত কোন সাধারন হিন্দুকেও সদস্যও করা হত
না। তিনি বৃটিশের বিরুদ্ধে বিপ্লবের কথা বলে যত ব্যক্তি হত্যা করেছেন, তার ৮০% ছিলেন
মুসলিম।
>>>> শেখ মুজিবুর রহমান তার শাসনকালে ধর্মনিরেপেক্ষতার অজুহাত তুলে সংবিধানে বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম রাখার সৌজন্যতা দেখাননি।
No comments:
Post a Comment