১ ১,
হযরত বারা ইবনে আজেব
রাঃ থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূল সাঃ একদা আব্দুল্লাহ বিন আতিক রাঃ কে আমীর বানিয়ে আবু রাফে ইহুদীকে
হত্যা করতে পাঠালেন। আবু রাফে রাসূল সাঃ কে কষ্ট দিত এবং অন্যদের কষ্ট দিতে
সাহায্য করত। আব্দুল্লাহ বিন আতিক বলেন, আমি তাকে প্রচন্ড আঘাত
করলাম। কিন্তু হত্যা করতে পারিনি, তারপর তরবারীর ধারালো ডগা তার পেটে ঢুকিয়ে দিলাম এমনকি তা তার পিঠ ফুরে
বেরিয়ে যায়। তখন আমি বুঝলাম যে, আমি তাকে হত্যা করতে সক্ষম হয়েছি। {সহীহ বুখারী, হাদীস নং-৩৮১৩}
এ হাদীস দ্বারা বুঝা যায় যে, কতিপয় লোক একাজে নিয়োগ রাখা দরকার। যারা রাসূল সাঃ কে যারাই গালাগাল করবে, অশ্লিল মন্তব্য করবে তাদের হত্যা করবে।
*** পড়া শেষে শেয়ার করতে ভুলবেন না।
2.
হযরত আবু হুরাইরা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, হায়া ও লজ্জাশীলতা
ঈমানের অংশ, আর ঈমান হলো জান্নাতের জিনিস। আর অশ্লীলতা হলো অসভ্যতার অংশ, আর অসভ্যতা
জাহান্নামের জিনিস।
-তিরমিযী, হাদিস,২০০৯
*• *•. .•*´ •* ´..* • •. *•*• *•. .•*´ •* ´..* • •. *•*• *•. .•*´ •* ´..* • •. *•
-তিরমিযী, হাদিস,২০০৯
*• *•. .•*´ •* ´..* • •. *•*• *•. .•*´ •* ´..* • •. *•*• *•. .•*´ •* ´..* • •. *•
২, হায়া ও লজ্জাশীলতা ঈমানের অংশ, কারণ ঈমানের দাবী হলো আল্লাহ তা'আলার আদেশ-নিষেধ মেনে চলা। আর লজ্জা মানুষকে তাতে সাহায্য করে।
আর হায়া ও লজ্জাশীলতার সর্বপ্রথম ও সর্বোত্তম পর্যায় হলো, আল্লাহকে লজ্জা করা। আর আল্লাহকে লজ্জা করার অর্থ হলো, তিনি যেন বান্দাকে তাঁর নিষেধকৃত কাজ করা অবসথায় এবং আদেশকৃত কাজ না করা অবস্থায় দেখতে না পান।
আর লজ্জাশীলতার দ্বিতীয় স্তর হলো, মানুষের সম্মুখে এমন কোন কথা কিংবা কাজ না করা যা সমাজে নির্লজ্জতা মনে করা হয়। কোন মুমিন এমন করতে পারে না।
আর যে যত নির্লজ্জ সে ততো অশ্লীল ও অসভ্য। আর অসভ্যতা মানুষকে নফসের গোলামীর পথে পরিচালিত করে,ফলে সে জাহান্নামী হয়।
মোটকথা, লজ্জার সাথে ঈমানের সংযোগ আর ঈমানের সাথে জান্নাতের সংযোগ। পক্ষান্তরে অশ্লীলতার সাথে অসভ্যতার সংযোগ , আর অসভ্যতার সঙ্গে জাহান্নামের সংযোগ।
## আপনার প্রিয়জনদের কাছে পৌঁছে দিন ইসলামের শাশ্বত বাণী। হৃদয় থেকে হৃদয় উদ্ভাসিত হোক ঈমানের আলোকচ্ছটায়।
No comments:
Post a Comment